news | logo

১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ২৮শে মার্চ, ২০২৪ ইং



চাঁদ দেখা সত্ত্বেও ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ভুলভাবে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস গণনা এবং ভুল তারিখে পবিত্র শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ”

প্রকাশিত : এপ্রিল ০৮, ২০১৯, ১২:৫৯

চাঁদ দেখা সত্ত্বেও ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ভুলভাবে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস গণনা এবং ভুল তারিখে পবিত্র শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ”

‘মজলিসু রুইয়াতিল হিলাল’ এর পক্ষ হতে –
“বহু সংখ্যক প্রত্যক্ষদর্শী পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখা সত্ত্বেও ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ভুলভাবে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস গণনা এবং ভুল তারিখে পবিত্র শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ”

বিগত ২৯শে রজবুল হারাম শরীফ ১৪৪০ হিজরী, ৬ই হাদি ’আশার ১৩৮৬ শামসী, ৬ই এপ্রিল ২০১৯ ঈসায়ী, ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) দিবাগত সন্ধ্যায় দেশের খাগড়াছড়ি জেলার হাতিমুড়া এলাকার “বহু সংখ্যক প্রত্যক্ষদর্শী পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখা সত্ত্বেও ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ভুলভাবে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস গণনা এবং ভুল তারিখে পবিত্র শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ” জানানো হচ্ছে।
খাগড়াছড়ি জেলা থেকে পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ; ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জেলা চাঁদ দেখা বিষয়ক কমিটির সভাপতি খাগড়াছড়ি জেলার ডিসি’র মাধ্যমে ‘ইসলামিক ফাউন্ডেশন’কে জানানোর পরও শা’বান মাসের চাঁদ দেখার সঠিক তারিখ ঘোষণা করছেনা ইসলামিক ফাউন্ডেশন। যা সম্পূর্ণরূপে সম্মানিত শরীয়ত উনার বিরোধী।
আজ ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি’র সাগর-রুনি হলে এক সংবাদ সম্মেলনে রাজারবাগ শরীফের পক্ষে আন্তর্জাতিক চাঁদ দেখা কমিটি মজলিসু রুইয়াতুল হিলাল সভাপতি আন্তর্জাতিক চাঁদ গবেষক ফার্মাসিস্ট আল্লামা আবুল বাশার মুহম্মদ রুহুল হাসান এসব কথা বলেন। এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মুফতিয়ে আ’যম আবুল খায়ের মুহম্মদ আযীযুল্লাহ এবং খাগড়াছড়ি জেলা থেকে আগত চাঁদ দেখার প্রত্যক্ষদর্শীগণ।
গত ২৯শে রজবুল হারাম শনিবার সন্ধায় খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার হাতীমুড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম হাফিয মুহম্মদ মূইনুল ইসলাম পারভেজ এবং মসজিদের মুসুল্লী হাফিয মুহম্মদ সোহেল,মুহম্মদ আব্দুল মান্নান, মুহম্মদ আবু তাহের, সাইফুল ইসলাম, ইমরান হুসাইন, মুহম্মদ হাসানসহ আরো অনেকে পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখেছেন। উসমানপল্লী গ্রামের মসজিদ কমিটির সভাপতি মুহম্মদ কবীর হুসাইন তিনিও চাঁদ দেখতে পান। এছাড়া মুহম্মদ ফরহাদ আহমদ নামের এক অনলাইন এক্টিভিষ্ট বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ থেকে চাঁদ দেখতে পেয়েছেন বলে জানান।
উল্লেখ্য, রুইয়াতিল হিলাল মজলিশের খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি হাফিয মুহম্মদ মূইনুল ইসলাম পারভেজ চাঁদ দেখার খবর কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জানানোর পর রুইয়াতিল হিলাল মজলিশের পক্ষ থেকে সন্ধ্যা ৬:৪৪ মিনিটে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ০২-৯৫৫৯৪৯৩ নং ফোনের মাধ্যমে চাঁদ দেখতে পাওয়ার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলকে জানানো হয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমাদেরকে চাঁদ দেখার কোন রিপোর্ট পাঠাননি। তাই আমাদের করণীয় কিছু নেই। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে চাঁদ দেখার সংবাদ পাঠানোর জন্য বলেন। অতঃপর রুইয়াতিল হিলাল মজলিশের পক্ষ থেকে খাগড়াছড়ি জেলার ডিসি সাহেবকে চাঁদ দেখতে পাওয়ার সংবাদ জানানো হয়। তখন ডিসি সাহেব বলে, আমি একটি অনুষ্ঠানে আছি। কে চাঁদ দেখেছে তার নাম্বার দেন। সাথে সাথে আমাদের পক্ষ থেকে যিনি চাঁদ দেখেছেন তার নাম্বার এসএমএস এর মাধ্যমে ডিসি সাহেবকে দেয়া হয় এবং তাদের সাথে কথা বলতে বলা হয়। পাশাপাশি হাতীমুড়া থেকে যারা চাঁদ দেখেছেন তাদেরকেও সরাসরি ডিসি সাহেবের সাথে কথা বলা হয়। তারাও ডিসি সাহেবের সাথে কথা বলেছেন। ডিসি সাহেব তাদের সাথে কথা বলেন এবং চাঁদ দেখার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এরপর আমরা চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার সাহেবকে বিষয়টি অবগত করি এবং ডিসি সাহেবের মাধ্যমে চাঁদ দেখার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানাই। তিনিও আমাদের আশ্বস্থ করেন। ডিসি সাহেব আবারো যারা চাঁদ দেখেছেন তাদের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হন। এরপর আমরা ধর্মপ্রতিমন্ত্রীর এপিএস ০১৬৭৭১১৪৪৮৮ নাম্বারে এবং পিআরও’কেও ০১৮৫০২৮৩৯২৫ নাম্বারে মোবাইলে জানাই। এরপর রাত ১১:০১ মিনিটে ফোনে ডিসি সাহেব আমাদেরকে জানান, “ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি বিদেশে তাই তিনি সচিবকে জানিয়েছেন, হাতিমুড়া থেকে তার কাছে চাঁদ দেখার খবর এসেছে। তখন সচিবও তাকে বলেন খবরটি আমরা পেয়েছি। তবে যেহেতু সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে সেহেতু এখন আর কিছু করা যাবে না।” নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
উল্লেখ্য , ইসলামী ফাউন্ডেশনের এ বক্তব্য ও তৎপরতা ইসলামী শরীয়ত সম্মত হয়নি। কারণ, সাধারণভাবে চাঁদ দেখার জন্য দুইজন পুরুষ অথবা একজন পুরুষ ও দুইজন মহিলার স্বাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য। সেখানে গত ২৯ রজবুল হারাম শরীফ তারিখে অনেক ব্যক্তি চাঁদ দেখেছেন এবং তারা দ্বীনদার ও পরহিযগার। তাই ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে হাতিমুড়া থেকে চাঁদ দেখার বিষয়টি আমলে নিয়ে পরিবর্তিত তারিখের ঘোষণা দেয়া উচিত ছিলো। কারণ বিগত সময়েও দেখা গেছে তারাবীহ নামাজের পরও নতুন চাঁদ দেখা যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। গোটা দেশব্যাপী ঈদও পালিত হয়েছে।
ইউএনও এবং ডিসি’কে জানানোর রীতি নিয়ে প্রশ্ন হলো, চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে সম্মানিত ইসলামী শরীয়তে যেখানে দুইজন পুরুষের স্বাক্ষীই যথেষ্ঠ বলা হয়েছে, সেখানে অনেক লোকের স্বাক্ষ্য ‘সরাসরি ইসলামি ফাউন্ডেশনকে জানানো যদি গ্রহণযোগ্য না হয় বরং ইউএনও, ডিসি’কে জানাতে হবে’ এরুপ বক্তব্য কি শরীয়ত সম্মত? তাছাড়া পাহাড়ে যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই দুর্গম, তার উপরে আছে নিরাপত্তা সংকট। এরপর সেদিন ঝড়ের কারণে হাতিমুড়া গ্রামে ১৮ ঘণ্টা যাবত বিদ্যুৎ ছিলনা। অনেকের মোবাইলে চার্জ ছিলনা । এমতাবস্থায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসককে জানানো কি সহজ কাজ? তারপরও ইয়াওমুল আহাদ (রবিবার) সকালে হাতিমুড়া থেকে মুসল্লীরা উপজেলা অফিসে এসে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে দেখা করার জন্য অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেও দেখা পাননি।
উল্লেখ্য, ইসলামী ফাউন্ডেশনের চাঁদ দেখার দায়িত্বশীল ওয়াচারদের গাফলতি ও অনিয়মের অভিযোগও পুরোনো। ২০০৮ সালেও আখেরী চাহার শোম্বাহ তারিখ ঘোষণায় হেরফের করে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। তখন চাঁদ না দেখেই ৫ মার্চ আখেরী চাহার শোম্বাহ তারিখ ঘোষণা করে ইফা। তাছাড়া একজন ডিডি’র পক্ষে পুরো জেলার খবরাখবর সংগ্রহ কিভাবে সম্ভব? এ কাজটি অত্যন্ত সফলতা ও ব্যাপকতার সাথে করছে রুইয়াতে হিলাল মজলিশ। কারণ রুইয়াতে হিলাল মজলিশের ইউনিয়ন এমনকি গ্রাম পর্যায়ে সক্রিয় ও তক্বওয়া সম্পন্ন লোক রয়েছে। বিশেষ করে পার্বত্য এলাকায় আরো বেশী রয়েছে। আর অবস্থানগত কারণে পার্বত্য এলাকা থেকে চাঁদ দেখার সুবিধা অনেক বেশী। ইসলামী ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে যারা চাঁদ দেখে থাকেন তারা চাঁদ দেখার জন্য কতটুকু দায়িত্বশীল সেটা খতিয়ে দেখা দরকার। তাদের তালিকা প্রকাশ করা দরকার।
আরো উল্লেখ্য যে, যেখানে মাগরিবের ওয়াক্ত শুরু ৬:২২ মিনিটে অতঃপর নামায শুরু ৫ মিনিট পর ৬.২৭ মিনিটে (যদিও দেশের পূর্ব থেকে পশ্চিম ১২-১৩ মিনিটের পার্থক্য) এবং শেষ হতে যদি ৬:৪০ মিনিট হয়, চাঁদ দেখা কমিটির মিটিং শুরু ৬.৪৫ মিনিটে এবং মিডিয়ায় প্রেস রিলিজ পাঠানো হয় ৭:১০ মিনিটে আর ৭:১৯ মিনিটে চাঁদ দেখতে না পাওয়ার সংবাদও মিডিয়াতে চলে আসে। তাহলে প্রশ্ন জাগে এই ৬:৪৫-৭:১০ মিনিট এই ২৫ মিনিটের মধ্যে ৬৪ জেলার চাঁদের রিপোর্ট এতো তাড়াতাড়ি আসলো কি করে? ১ মিনিট লাগলেও তো ৬৪ মিনিট লাগার কথা। তাহলে পর্যালোচনার সময় গেল কোথায়?
চাঁদের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর। এ বিষয়ে মনগড়া ফায়সালা দেয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ কারো জন্যই জায়েয নেই। বরং শক্ত ও কঠিন কবীরাহ গুণাহ। চাঁদের হিসাব যথাযথভাবে না করে ভুলভাবে তারিখ গণনা করাকে ইসলামী শরীয়তে নাসী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফে সূরা তওবা শরীফ উনার ৩৭নং আয়াত শরীফে নাসী করাকে সুস্পষ্ট কুফরী এবং গোমরাহী হিসেবে ঘোষণা করেছেন। অর্থাৎ, বহু সংখ্যক প্রত্যক্ষদর্শী পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখা সত্ত্বেও ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ভুলভাবে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস গণনা এবং ভুল তারিখে শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্তের প্রতিটি বিষয়ই সুস্পষ্টভাবে কুফরী হচ্ছে। কাজেই, কুফরী হতে বাঁচতে হলে চাঁদ পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ পুণরায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে পরিবেশন করতে হবে।
পবিত্র হাদীস শরীফ অনুযায়ী, পবিত্র শবে বরাতে মুসলমানদের আগামী এক বছরের তাক্বদীরের সকল ভাল-মন্দের ফায়সালা হয়। তাই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর। বিষয়টি নিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এভাবে গাফলতী করে মহাসম্মানিত শরীয়ত উনার বিরোধী কার্যকলাপ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।
তাই, ‘মজলিসু রুইয়াতিল হিলাল’ এর পক্ষ হতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে সঠিকভাবে পবিত্র শা’বান শরীফ মাস গণনা এবং সঠিক তারিখে পবিত্র শবে বরাত শরীফ পালনের সিদ্ধান্ত ঘোষণার উদাত্ত আহবান জানানো হচ্ছে।
পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ দৃশ্যমান হওয়ার বৈজ্ঞানিক প্রতিবেদন ও চাঁদ দেখা যাওয়ার শর্ত
সাধারণভাবে চাঁদ দেখতে পাওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ১৭ ঘণ্টা। সেখানে সেদিন চাঁদের বয়স ছিলো ২৫ ঘন্টা ৩৮ মিনিট। সূর্যাস্তের সময় চাঁদ পর্যবেক্ষণ স্থানে যদি চাঁদের কৌণিক দূরত্ব ৯ ডিগ্রী-১২ ডিগ্রী অথবা বেশি হয় এবং দিগন্ত রেখা থেকে চাঁদের উচ্চতা নূন্যতম ৮ ডিগ্রী -১০ ডিগ্রী হয় তবে সে স্থানে চাঁদ দৃশ্যমান হতে পারে যদি মেঘ এবং অন্যান্য উপাদান বাধা হয়ে না দাঁড়ায়। যদি তার একটি মানও কম হয় তখন দেখা যাবার সম্ভাবনা কমে আসবে। সেখানে সূর্যাস্তের সময় কৌণিক দূরত্ব ছিলো: ১৩ ডিগ্রী : ১২ ডিগ্রী : ৪৮ ডিগ্রী । এবং সূর্যাস্তের সময় দিগন্ত রেখার উপর চাঁদের উচ্চতা ছিলো: ১১ ডিগ্রী : ০৭ ডিগ্রী : ২৮ ডিগ্রী ।
সাধারণত ২৯তম দিন শেষে সূর্যাস্ত ও চন্দ্রাস্তের সময়ের নূন্যতম পার্থক্য ৪২ মিনিটের বেশী থাকা প্রয়োজন। সেখানে সূর্যাস্ত ও চন্দ্রাস্তের সময়ের পার্থক্য ছিলো: ৫৫ মিনিট।
GQvovI পবিত্র ২৯শে রজবুল হারাম শরীফ তারিখে ঢাকায় সূর্যাস্ত ছিল ৬:১৭ মিনিটে এবং চন্দ্রাস্ত ছিল ৭:১১ মি:পর্যন্ত। চাঁদ দেখা যাওয়ার সময় ছিলো ৭:০০ মিনিট পর্যন্ত। আর খাগড়াছড়ির হাতীমুড়াতে চাঁদ দেখতে পাওয়া গেছে ৬:২৪ মিনিটে।

সুতরাং গত ২৯শে রজবুল হারাম শরীফ তথা ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) দিবাগত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা যাওয়ার সমস্ত বৈজ্ঞানিক কারণ বিদ্যমান ছিলো। সেজন্যই পবিত্র শা’বান শরীফ মাসের চাঁদ বাংলাদেশের আকাশে দৃশ্যমান হয়েছে।

অনেকের মধ্যে কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর নাম, মোবাইল নং এবং স্বাক্ষর
bs bvg ‡gvevBj bs
1. হাফিয মুহম্মদ মূইনুল ইসলাম পারভেজ
ইমাম, হাতীমুড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ 01860390791
2. মুহম্মদ কবীর হুসাইন
সভাপতি, উসমানপল্লী মসজিদ কমিটি 018139212
3. হাফিয মুহম্মদ সোহেল 01845159913
4. মুহম্মদ আব্দুল মান্নান 01828773430
5. মুহম্মদ আবু তাহের 01831150268
6. সাইফুল ইসলাম
7. মুহম্মদ শহীদ মীর 01855404445
8. মুহম্মদ রফিকুল ইসলাম 01828302019
9. জালাল আহমেদ 01829048864
10. আল আমিন তালুকদার 01854359522
11. মুহম্মদ ওমর ফারুক
12. মুহম্মদ ইমরান হোসাইন (ছাত্র)
13. মুহম্মদ সাইফুল ইসলাম(ছাত্র)
14. মুহম্মদ হাসান (ছাত্র)
15. মুহম্মদ এমদাদ হোসাইন (ছাত্র)
16. মুহম্মদ আব্দুর রহমান(ছাত্র)
17. মুহম্মদ শাহাদাত হোসেন রিপন 01820732770

তারিখ- ০৮.০৪.২০১৯ ঈসায়ী
বার্তা প্রেরক

আবুল বাশার মুহম্মদ রুহুল হাসান
সভাপতি
মজলিসু রুইয়াতিল হিলাল।




সম্পাদক ও প্রকাশক : মি. আহমেদ

অফিস লোকেশন:

১১০, গোয়ালবাড়ী, কাফরুল

মিরপুর-১৪, ঢাকা-১২০৬।

ফোন: ০১৯২২২৭৭৭৪৭ নিউজরুম: ০১৯২২২৭৭৭৩২

ই-মেইল: sales@bdwebs.com