news | logo

১১ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং



দেখে যান ন্যারোগেজ ইঞ্জিন

প্রকাশিত : সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯, ১১:২১

দেখে যান ন্যারোগেজ ইঞ্জিন

আগামীর প্রত্যাশা ডেক্সঃ

সেই ১৮৬২ সালের ১৫ নভেম্বর প্রথম রেলগাড়ি চলেছিল এ দেশে। পশ্চিমবঙ্গের রানাঘাট রেলওয়ে জংশন থেকে তৎকালীন পূর্ব বাংলার কুষ্টিয়ার জগতি স্টেশনে এসে দাঁড়িয়েছিল একটি ট্রেন। ওই ট্রেনটি টেনে এনেছিল একটি বাষ্পীয় ইঞ্জিন (লোকোমোটিভ)। সেই প্রথম ট্রেন দেখেছিল এ দেশের মানুষ।

ভারতের দার্জিলিং যাওয়ার পথে চলে যাত্রীবাহী টয়ট্রেন। ওই ট্রেনটি ন্যারোগেজ লাইনের ট্রেন। ট্রেনটি টানছে ন্যারোগেজ ডিজেল ইঞ্জিন। আগে চলত বাষ্পীয় ইঞ্জিনের সাহায্যে। এমন একটি বাষ্পীয় ইঞ্জিন দাঁড়িয়ে আছে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার সদর দরজার সামনে প্রদর্শনী ইয়ার্ডে।

১৮৭০ সালে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা গড়ে ওঠে। কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়কের (ডিএস) সামনে রয়েছে একটি প্রদর্শনী ইয়ার্ড। সেখানে রয়েছে একটি ন্যারোগেজ বাষ্পীয় ইঞ্জিন, একটি ব্রডগেজ ইঞ্জিন ও একটি প্রাচীন ডিজেল ইঞ্জিন।

বাংলাদেশে এখন রেলপথ ব্রডগেজ (বড়) ও মিটারগেজ (ছোট)। ন্যারোগেজ এখন ইতিহাস। বাষ্পীয় ইঞ্জিন নয়, এখন চলে ডিজেল ইঞ্জিন। ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত ন্যারোগেজ, অর্থাৎ মাইক্রো লাইনের টয়ট্রেন চলত খুলনা-রূপসা ইস্ট থেকে বাগেরহাট পর্যন্ত। পরে ওই রেলপথটিও বিলুপ্ত করা হয়।

বাংলাদেশের কোনো অঞ্চলেই ন্যারোগেজ রেলপথ নেই। সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) মো. জয়দুল ইসলাম বলেন, ‘সৈয়দপুর রেল কারখানায় প্রবেশপথের লোকোমোটিভটি তৈরি হয় ১৯৩৬ সালে। ইঞ্জিনটি নির্মাণ করে ইংল্যান্ডের ডব্লিউজি বাগলান লিমিটেড নামের একটি কারখানা। সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় ইঞ্জিনটি দেখতে আসেন দেশি-বিদেশি পর্যটকসহ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও।




সম্পাদক ও প্রকাশক : মি. আহমেদ

অফিস লোকেশন:

১১০, গোয়ালবাড়ী, কাফরুল

মিরপুর-১৪, ঢাকা-১২০৬।

ফোন: ০১৯২২২৭৭৭৪৭ নিউজরুম: ০১৯২২২৭৭৭৩২

ই-মেইল: sales@bdwebs.com